অনুবাদ কবিতা (রবীন্দ্র)
রবীন্দ্র রচনাবলী – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অদৃষ্টের হাতে লেখা
আঁখি পানে যবে আঁখি তুলি
আবার আবার কেন রে আমার
কষ্টের জীবন (মানুষ কাঁদিয়া হাসে)
কোরো না ছলনা, কোরো না ছলনা
গভীর গভীরতম হৃদয়প্রদেশে
গানগুলি মোর বিষে ঢালা
গিয়াছে যে দিন, সে দিন হৃদয়
চপলারে আমি অনেক ভাবিয়া
জাগি রহে চাঁদ (জাগি রহে চাঁদ আকাশে যখন)
জীবন উৎসর্গ (এসো এসো এই বুকে নিবাসে তোমার)
জীবন মরণ (ওরা যায়, এরা করে বাস)
তুমি একটি ফুলের মতো মণি
দামিনীর আঁখি কিবা
দিন রাত্রি নাহি মানি
নলিনী (লীলাময়ী নলিনী)
নীল বায়লেট নয়ন দুটি করিতেছে ঢলঢল
পাতায় পাতায় দুলিছে শিশির
প্রথমে আশাহত হয়েছিনু
প্রেমতত্ত্ব (নিঝর মিশেছে তটিনীর সাথে)
বলো গো বালা, আমারি তুমি
বারেক ভালোবেসে যে জন মজে
বিচ্ছেদ (প্রতিকূল বায়ুভরে, ঊর্মিময় সিন্ধু-‘পরে)
বিদায় (যাও তবে প্রিয়তম সুদূর প্রবাসে)
বিদায়-চুম্বন (একটি চুম্বন দাও প্রমদা আমার)
বিশ্বামিত্র, বিচিত্র এ লীলা
বৃদ্ধ কবি (মন হতে প্রেম যেতেছে শুকায়ে)
ভালোবাসে যারে তার চিতাভস্ম-পানে
ভুজ-পাশ-বদ্ধ অ্যান্টনি (এই তো আমরা দোঁহে বসে আছি কাছে কাছে)
ম্যাক্বেথ্ (ঝড় বাদলে আবার কখন)
যাও তবে প্রিয়তম সুদূর সেথায়
রানী, তোর ঠোঁট দুটি মিঠি
রূপসী আমার, প্রেয়সী আমার
ললিত-নলিনী (হা নলিনী গেছে আহা কী সুখের দিন)
সংগীত (কেমন সুন্দর আহা ঘুমায়ে রয়েছে)
সুখী প্রাণ (জান না তো নির্ঝরিণী, আসিয়াছ কোথা হতে)
সুশীলা আমার, জানালার ‘পরে
স্বপ্ন দেখেছিনু প্রেমাগ্নিজ্বালার