BDELIBRARY





কাব্যগ্রন্থ (রবীন্দ্র)

রবীন্দ্র রচনাবলী – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর




অকর্মার বিভ্রাট
অকালে
অকৃতজ্ঞ
অক্ষমতা
অক্ষমা
অগ্নিবীণা বাজাও তুমি
অচল স্মৃতি
অচিন্ত্য এ ব্রহ্মান্ডের লোকলোকান্তরে
অচির বসন্ত হায় এল, গেল চলে
অচেতন মাহাত্ম্য
অচেনা
অচেনাকে ভয় কী আমার ওরে
অজ্ঞাত বিশ্ব
অঞ্চলের বাতাস
অত চুপি চুপি কেন কথা কও
অতি দূরে আকাশের সুকুমার পান্ডুর নীলিমা
অতিথি
অতিবাদ
অদৃশ্য কারণ
অদৃষ্টের হাতে লেখা
অধরা
অধিকার
অনন্ত জীবন
অনন্ত পথে
অনন্ত প্রেম
অনন্ত মরণ
অনবচ্ছিন্ন আমি
অনবসর
অনাদৃত
অনাবশ্যক
অনাবশ্যকের আবশ্যকতা
অনাবৃষ্টি
অনাবৃষ্টি
অনাহত
অনুগ্রহ
অনুমান
অনুরাগ ও বৈরাগ্য
অন্তর মম বিকশিত করো
অন্তরতম
অন্তরের সে সম্পদ ফেলেছি হারায়ে
অন্তর্যামী
অন্ধকার গর্তে থাকে অন্ধ সরীসৃপ
অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো
অন্য মা
অপটু
অপমান-বর
অপযশ
অপরাধী
অপরিবর্তনীয়
অপরিহরণীয়
অপেক্ষা
অবসাদ
অবসান
অবারিত
অবিনয়
অভিমান
অভিমানিনী
অভিলাষ
অভিসার
অভয়
অমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে
অমল কমল সহজে জলের কোলে
অযোগ্যের উপহাস
অলস শয্যার পাশে জীবন মন্থরগতি চলে
অলস সময়-ধারা বেয়ে
অল্প জানা ও বেশি জানা
অল্প লইয়া থাকি তাই মোর
অল্পেতে খুশি হবে
অশেষ
অসম্পূর্ণ সংবাদ
অসম্ভব ভালো
অসময়
অসময়
অসহ্য ভালবাসা
অসাধ্য চেষ্টা
অসাবধান
অস্তমান রবি
অস্তসখী
অস্তাচলের পরপারে
অস্ফুট ও পরিস্ফুট
অহল্যার প্রতি
আঁখি পানে যবে আঁখি তুলি
আঁধার আসিতে রজনীর দীপ
আঁধারে আবৃত ঘন সংশয়
আইডিয়াল নিয়ে থাকে
আকাঙ্ক্ষা
আকাঙ্ক্ষা
আকাঙ্ক্ষা
আকাশ-সিন্ধু-মাঝে এক ঠাঁই
আকাশতলে উঠল ফুটে
আকাশপ্রদীপ (গোধূলিতে নামল আঁধার)
আকাশের চাঁদ
আকুল আহ্বান
আকুল আহ্বান
আগন্তুক
আগমন
আগমনী
আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে
আঘাত করে নিলে জিনে
আঘাতসংঘাত-মাঝে দাঁড়াইনু আসি
আচ্ছন্ন
আছি আমি বিন্দুরূপে, হে অন্তরযামী
আছে আমার হৃদয় আছে ভরে
আজ ধানের খেতে রৌদ্রছায়ায়
আজ এই দিনের শেষে
আজ প্রভাতের আকাশটি এই
আজ বারি ঝরে ঝর ঝর
আজ মনে হয় সকলেরই মাঝে
আজ বরষার রূপ হেরি মানবের মাঝে
আজি ঝড়ের রাতে তোমার অভিসার
আজি শ্রাবণ-ঘন-গহন-মোহে
আজি প্রভাতেও শ্রান্ত নয়নে
আজি হেমন্তের শান্তি ব্যাপ্ত চরাচরে
আজি হেরিতেছি আমি
আজি  বসন্ত জাগ্রত দ্বারে
আজি গন্ধবিধুর সমীরণে কার সন্ধানে ফিরি বনে বনে
আজি নির্ভয়নিদ্রিত ভুবনে জাগে কে জাগে
আজিকে গহন কালিমা লেগেছে গগনে
আজিকে তুমি ঘুমাও, আমি জাগিয়া রব দুয়ারে
আজু, সখি, মুহু মুহু
আত্ম-অপমান
আত্মশত্রুতা
আত্মসমর্পণ
আত্মসমর্পণ
আত্মাভিমান
আদর ক’রে মেয়ের নাম
আদরিনী
আদিরহস্য
আধখানা বেল
আধা রাতে গলা ছেড়ে
আনন্দ-গান উঠুক তবে বাজি
আনন্দেরই সাগর থেকে
আপন হতে বাহির হয়ে
আপনার মাঝে আমি করি অনুভব
আপনারে তুমি করিবে গোপন
আপিস থেকে ঘরে এসে
আবছায়া
আবার
আবার আবার কেন রে আমার
আবার আমার হাতে বীণা দাও তুলি
আবার এরা ঘিরেছে মোর মন
আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে
আবার যদি ইচ্ছা কর আবার আসি ফিরে
আবার   শ্রাবণ হয়ে এলে ফিরে
আবির্ভাব
আবেদন
আমগাছ (এ তো সহজ কথা)
আমরা বেঁধেছি কাশের গুচ্ছ
আমরা কোথায় আছি, কোথায় সুদূরে
আমরা চলি সমুখপানে
আমাদের এই পল্লিখানি পাহাড় দিয়ে ঘেরা
আমার নয়ন-ভুলানো এলে
আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার
আমার এ গান ছেড়েছে তার
আমার এ ঘরে আপনার করে
আমার এ প্রেম নয় তো ভীরু
আমার এ মনোজ্বালা
আমার এ মানসের কানন কাঙাল
আমার কাছে রাজা আমার রইল অজানা
আমার খোলা জানালাতে
আমার ঘরেতে আর নাই সে যে নাই
আমার নামটা দিয়ে ঢেকে রাখি যারে
আমার পাচকবর গদাধর মিশ্র
আমার বোঝা এতই করি ভারী
আমার মনের জানলাটি আজ হঠাৎ গেল খুলে
আমার মাঝারে যে আছে কে গো সে
আমার মাঝে তোমার লীলা হবে
আমার মিলন লাগি তুমি আসছ কবে থেকে
আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ
আমার সকল রসের ধারা
আমার সুখ
আমার     সুরের সাধন রইল পড়ে
আমার      খেলা যখন ছিল তোমার সনে
আমার  আর হবে না দেরি
আমার একলা ঘরের আড়াল ভেঙে
আমার চিত্ত তোমায় নিত্য হবে সত্য হবে
আমারে যদি জাগালে আজি নাথ
আমারে সৃজন করি যে মহাসম্মান
আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই
আমি অধম অবিশ্বাসী
আমি চঞ্চল হে
আমি চেয়ে আছি তোমাদের সবাপানে
আমি পথিক, পথ আমারি সাথি
আমি ভালোবাসি, দেব, এই বাঙালার
আমি যারে ভালোবাসি সে ছিল এই গাঁয়ে
আমি যে আর সইতে পারি নে
আমি যে বেসেছি ভালো এই জগতেরে
আমি হেথায় থাকি শুধু গাইতে তোমার গান
আমি-হারা
আমি হৃদয়েতে পথ কেটেছি
আর নাই রে বেলা নামল ছায়া
আর আমায় আমি নিজের শিরে বইব না
আরম্ভ ও শেষ
আরো আঘাত সইবে আমার
আর্তস্বর
আলো নাই, দিন শেষ হল, ওরে
আলো যে আজ গান করে মোর প্রাণে গো
আলো যে যায় রে দেখা
আলোকে আসিয়া এরা লীলা করে যায়
আলোকের অন্তরে যে আনন্দের পরশন পাই
আলোয় আলোকময় করে হে
আশঙ্কা
আশা
আশার নৈরাশ্য
আশার সীমা
আশিষ-গ্রহণ
আশীর্বাদ
আশীর্বাদ
আষাঢ়
আষাঢ়সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল
আসনতলের মাটির ‘পরে লুটিয়ে রব
আসল
আহ্বান
আহ্বানগীত
আহ্বানসংগীত
আয়না দেখেই চমকে বলে
ইঁটের গাদার নিচে
ইচ্ছামতী
ইছামতী নদী
ইতিহাসবিশারদ গণেশ ধুরন্ধর
ইদিলপুরেতে বাস নরহরি শর্মা
ইস্কুল-এড়ায়নে সেই ছিল বরিষ্ঠ
ইয়ারিং ছিল তার দু কানেই
ঈর্ষার সন্দেহ
উচ্চের প্রয়োজন
উচ্ছৃঙ্খল
উজ্জ্বলে ভয় তার
উদারচরিতানাম্
উদাসীন
উদ্‌বৃত্ত
উদ্‌বোধন
উন্নতিলক্ষণ
উপকথা
উপলক্ষ
উপহার
উপহার
উপহার
উপহার-গীতি
উর্বশী
উৎসব
উৎসর্গ
উৎসর্গ (আকাশপ্রদীপ)
উৎসর্গ (আরোগ্য)
উৎসর্গ (উৎসর্গ)
উৎসর্গ (সহজ কথায় লিখতে আমায় কহ যে)
উৎসৃষ্ট
উড়িয়ে ধ্বজা অভ্রভেদী রথে
ঋতুসংহার
এ আমার শরীরের শিরায় শিরায়
এ আমির আবরণ সহজে স্খলিত হয়ে যাক
এ কথা মানিব আমি, এক হতে দুই
এ কথা সে কথা মনে আসে
এ কথা স্মরণে রাখা কেন গো কঠিন
এ জীবনে সুন্দরের পেয়েছি মধুর আশীর্বাদ
এ দিন আজি কোন্‌ ঘরে গো খুলে দিল দ্বার
এ দুর্ভাগ্য দেশ হতে হে মঙ্গলময়
এ দ্যুলোক মধুময়, মধুময় পৃথিবীর ধূলি
এ নদীর কলধ্বনি যেথায় বাজে না
এ মৃত্যু ছেদিতে হবে, এই ভয়জালে
এ সংসারে একদিন নববধূবেশে
এ হতভাগারে ভালো কে বাসিতে চায়
এই মলিন বস্ত্র ছাড়তে হবে
এই আবরণ ক্ষয় হবে গো ক্ষয় হবে
এই কথাটা ধরে রাখিস
এই করেছ ভালো, নিঠুর, এই করেছ ভালো
এই জ্যোৎস্নারাতে জাগে আমার প্রাণ
এই তীর্থ-দেবতার ধরণীর মন্দির-প্রাঙ্গণে
এই তো তোমার প্রেম ওগো হৃদয়হরণ
এই দেহটির ভেলা নিয়ে দিয়েছি সাঁতার গো
এই নিমেষে গণনাহীন নিমেষ গেল টুটে
এই পশ্চিমের কোণে রক্তরাগরেখা
এই মোর সাধ যেন এ জীবনমাঝে
এই যে কালো মাটির বাসা
এই      শরৎ-আলোর কমল-বনে
এইক্ষণে মোর হৃদয়ের প্রান্তে আমার নয়ন-বাতায়নে
এক গাঁয়ে
এক পরিণাম
এক হাতে ওর কৃপাণ আছে
এক-তরফা হিসাব
একই পথ
একটা খোঁড়া ঘোড়ার ‘পরে
একটি একটি করে তোমার পুরানো তার খোলো
একটি নমস্কারে, প্রভু একটি নমস্কারে
একটি মাত্র
একদা এ ভারতের কোন্‌ বনতলে
একলা আমি বাহির হলেম তোমার অভিসারে
একা আমি ফিরব না আর
একা ব’সে সংসারের প্রান্ত-জানালায়
একাকিনী
একাধারে তুমিই আকাশ, তুমি নীড়
একাল ও সেকাল
এখানে তো বাঁধা পথের
এতটুকু আঁধার যদি
এদের পানে তাকাই আমি
এবার আমায় ডাকলে দূরে
এবার ফিরাও মোরে
এবার যে ওই এল সর্বনেশে গো
এবার  নীরব করে দাও হে তোমার মুখর কবিরে
এবারে ফাল্গুনের দিনে সিন্ধুতীরের কুঞ্জবীথিকায়
এসো আজি সখা
এসো হে এসো সজল ঘন বাদলবরিষনে
এসো, বসন্ত, এসো আজ তুমি
ঐশ্বর্য
ও আমার মন যখন জাগলি না রে
ও কথা বোলো না সখি
ও নিঠুর, আরো কি বাণ
ওই যে তরী দিল খুলে
ওই-যে সন্ধ্যা খুলিয়া ফেলিল তার
ওই অমল হাতে  রজনী প্রাতে
ওগো আমার এই জীবনের শেষ পরিপূর্ণতা
ওগো আমার প্রাণের ঠাকুর
ওগো আমার হৃদয়বাসী
ওগো মৌন, না যদি কও না-ই কহিলে কথা
ওরে আমার কর্মহারা, ওরে আমার সৃষ্টিছাড়া
ওরে তোদের ত্বর সহে না আর
ওরে পদ্মা, ওরে মোর রাক্ষসী প্রেয়সী
ওরে ভীরু তোমার হাতে
ওরে মাঝি ওরে আমার মানবজন্মতরীর মাঝি
ওরে মৌনমূক, কেন আছিস নীরবে
ওরে  নবীন, ওরে আমার কাঁচা
কত অজানারে জানাইলে তুমি
কত দিবা কত বিভাবরী
কত লক্ষ বরষের তপস্যার ফলে
কত-না তুষারপুঞ্জ আছে সুপ্ত হয়ে
কথা কও, কথা কও
কথা ছিল এক-তরীতে কেবল তুমি আমি
কনে দেখা হয়ে গেছে
কনের পণের আশে
কন্টকের কথা
কন্‌কনে শীত তাই
কবি
কবি (ওই যেতেছেন কবি কাননের পথ দিয়া)
কবির অহংকার
কবির প্রতি নিবেদন
কবির বয়স
কবে আমি বাহির হলেম তোমারি গান গেয়ে
করুণা
কর্তব্যগ্রহণ
কর্ম
কর্মফল
কলঙ্কব্যবসায়ী
কল্পনামধুপ
কল্পনার সাথি
কল্যাণী
কষ্টের জীবন (মানুষ কাঁদিয়া হাসে)
কাঁচা আম (তিনটে কাঁচা আম পড়ে ছিল গাছতলায়)
কাঁচা ধানের ক্ষেতে যেমন
কাঁচড়াপাড়াতে এক ছিল রাজপুত্তুর
কাঁধে মই বলে কই ভূঁইচাপা গাছ
কাকঃ কাকঃ পিকঃ পিকঃ
কাগজের নৌকা
কাঙালিনী
কাণ্ডারী গো, যদি এবার
কাব্য
কাব্যের কথা বাঁধা পড়ে যথা
কারে দূর নাহি কর। যত করি দান
কাল যবে সন্ধ্যাকালে বন্ধুসভাতলে
কালি হাস্যে পরিহাসে গানে আলোচনে
কালিদাসের প্রতি
কালুর খাবার শখ সব চেয়ে পিষ্টকে
কালো মেয়ে
কাল্পনিক
কী কথা বলিব বলে
কী হবে বলো গো সখি
কীটের বিচার
কুঁজো তিনকড়ি ঘোরে
কুঁড়ির ভিতর কাঁদিছে গন্ধ অন্ধ হয়ে
কুটুম্বিতা-বিচার
কুমারসম্ভবগান
কুহুধ্বনি
কুয়ার ধারে
কুয়াশার আক্ষেপ
কূল থেকে মোর গানের তরী
কূলে
কৃতঘ্ন শোক
কৃতার্থ
কৃতীর প্রমাদ
কৃপণ
কৃপণা
কৃষ্ণকলি
কে ?
কে তোমারে দিল প্রাণ রে পাষাণ
কে বলে সব ফেলে যাবি
কেন
কেন গান গাই
কেন গান শুনাই
কেন মধুর
কেন মার’ সিঁধ-কাটা ধূর্তে
কেবল তব মুখের পানে চাহিয়া
কেমন করে এমন বাধা ক্ষয় হবে
কেমন করে তড়িৎ-আলোয়
কো তুঁহু বোলবি মোয়
কোকিল
কোথা হতে আসিয়াছি নাহি পড়ে মনে
কোথায়
কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো
কোনো জাপানি কবিতার ইংরাজি অনুবাদ হইতে (বাতাসে অশথপাতা পড়িছে খসিয়া)
কোন্‌ আলোতে প্রাণের প্রদীপ
কোন্‌ ক্ষণে সৃজনের সমুদ্রমন্থনে
কোন্‌ বরতা পাঠালে মোর পরানে
কোপাই
কোরো না কোরো না লজ্জা হে ভারতবাসী
কোরো না ছলনা, কোরো না ছলনা
ক্যামেলিয়া
ক্রমে ম্লান হয়ে আসে নয়নের জ্যোতি
ক্লান্তি আমার ক্ষমা করো প্রভু
ক্ষণমিলন
ক্ষণিক মিলন
ক্ষণিক মিলন
ক্ষণে ক্ষণে মনে হয় যাত্রার সময় বুঝি এল
ক্ষণেক দেখা
ক্ষতিপূরণ
ক্ষান্ত করিয়াছ তুমি আপনারে
ক্ষান্তবুড়ির দিদিশাশুড়ির
ক্ষুদ্র অনন্ত
ক্ষুদ্র আমি
ক্ষুদ্রের দম্ভ
খবর পেলেম কল্য
খুদিরাম ক’সে টান
খুব তার বোলচাল
খুশি হ তুই আপন মনে
খেলা
খেলা
খেলা
খেলা
খেলা
খেলা-ভোলা
খেলেনা
খেয়া
খেয়া
খোকা
খোকার রাজ্য
খোয়াই
খ্যাতি আছে সুন্দরী বলে তার
খ্যাতি নিন্দা পার হয়ে জীবনের এসেছি প্রদোষে
খড়দয়ে যেতে যদি সোজা এস খুল্‌না
গণিতে রেলেটিভিটি প্রমাণের ভাবনায়
গতি
গতি আমার এসে ঠেকে যেথায় শেষে
গদ্য ও পদ্য
গব্বুরাজার পাতে ছাগলের কোর্‌মাতে
গভীর গভীরতম হৃদয়প্রদেশে
গরজের আত্মীয়তা
গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী
গহন কুসুমকুঞ্জ-মাঝে
গান
গান
গান
গান আরম্ভ
গান গাওয়ালে আমায় তুমি কতই ছলে যে
গান দিয়ে যে তোমায় খুঁজি বাহির মনে
গান শোনা
গান-রচনা
গান-সমাপন
গানগুলি মোর বিষে ঢালা
গানভঙ্গ
গানের খেয়া
গানের জাল
গাবার মতো হয় নি কোনো গান
গালির ভঙ্গি
গাড়িতে মদের পিপে
গায়ে আমার পুলক লাগে
গিন্নির কানে শোনা ঘটে অতি সহজেই
গিয়াছে যে দিন, সে দিন হৃদয়
গীতহীন
গীতোচ্ছ্বাস
গুণজ্ঞ
গুপ্ত প্রেম
গুপ্তিপাড়ায় জন্ম তাহার
গুরু গোবিন্দ
গৃহশত্রু
গোধূলি
গোধূলি নিঃশব্দে আসি আপন অঞ্চলে ঢাকে যথা
গোধূলিলগ্ন
গ্রহণে ও দানে
গ্রামে
ঘন্টা বাজে দূরে
ঘরে যবে ছিলে মোরে ডেকেছিলে ঘরে
ঘরের থেকে এনেছিলেম
ঘাটে
ঘাটে বসে আছি আনমনা
ঘাটের পথ
ঘাসি কামারের বাড়ি
ঘাসে আছে ভিটামিন
ঘুম
ঘুম কেন নেই তোরি চোখে
ঘুমচোরা
ঘুমের তত্ব
ঘোষালের বক্তৃতা
চপলারে আমি অনেক ভাবিয়া
চরণ
চাই গো আমি তোমারে চাই
চাঞ্চল্য
চাতুরী
চালক
চিঠি
চিত্ত আমার হারাল আজ মেঘের মাঝখানে
চিত্রা
চিন্তাহরণ দালালের বাড়ি
চিরকাল একি লীলা গো
চিরজনমের বেদনা, ওহে চিরজীবনের সাধনা
চিরদিন
চিরদিন আছি আমি অকেজোর দলে
চিরদিনের দাগা
চিরনবীনতা
চিরায়মানা
চুম্বন
চুরি-নিবারণ
চেয়ে থাকা
চৈত্ররজনী
চোখে দেখিস, প্রাণে কানা
চৌরপঞ্চাশিকা
ছলনা
ছায়াছবি
ছাড়িস নে ধরে থাক এঁটে
ছিন্ন করে লও হে মোরে
ছিন্ন পত্র
ছুটির আয়োজন
ছুটির দিনে
ছেলেবেলাকার আহা, ঘুমঘোরে দেখেছিনু
ছোটো ফুল
ছোটোবড়ো
জগতে আনন্দযজ্ঞে আমার নিমন্ত্রণ
জগদীশচন্দ্র বসু
জগৎ জুড়ে উদার সুরে
জননী তোমার করুণ চরণখানি
জন্মকথা
জন্মকালেই ওর লিখে দিল কুষ্ঠি
জন্মতিথির উপহার
জন্মদিনের গান
জন্মান্তর
জমল সতেরো টাকা
জর্মন প্রোফেসার
জল (ধরাতলে চঞ্চলতা সব-আগে নেমেছিল জলে)
জাগরণ
জাগি রহে চাঁদ (জাগি রহে চাঁদ আকাশে যখন)
জাগিবার চেষ্টা
জাগো রে জাগো রে চিত্ত জাগো রে
জাগো নির্মল নেত্রে রাত্রির পরপারে
জাগ্রত স্বপ্ন
জান তুমি রাত্তিরে
জানা-অজানা (এই ঘরে আগে পাছে)
জানি আমার পায়ের শব্দ রাত্রে দিনে শুনতে তুমি পাও
জানি জানি কোন্‌ আদি কাল হতে
জানি সখা অভাগীরে ভালো তুমি বাস না
জামাই মহিম এল
জিরাফের বাবা বলে
জীবন
জীবন আমার যে অমৃত
জীবন উৎসর্গ (এসো এসো এই বুকে নিবাসে তোমার)
জীবন মরণ (ওরা যায়, এরা করে বাস)
জীবন যখন শুকায়ে যায় করুণাধারায় এসো
জীবনদেবতা
জীবনমধ্যাহ্ণ
জীবনে আমার যত আনন্দ
জীবনে যত পূজা হল না সারা
জীবনে যা চিরদিন রয়ে গেছে আভাসে
জীবনের সিংহদ্বারে পশিনু যে ক্ষণে
জুতা-আবিষ্কার
জ্ঞানের দৃষ্টি ও প্রেমের সম্ভোগ
জ্বল্‌ জ্বল্‌ চিতা! দ্বিগুণ, দ্বিগুণ
জ্বালো ওগো, জ্বালো ওগো, সন্ধ্যাদীপ জ্বালো
জ্যোতিষ-শাস্ত্র
জ্যোতিষী
জ্যোৎস্নারাত্রে
জড়ায়ে আছে বাধা ছাড়ায়ে যেতে চাই
জড়িয়ে গেছে সরু মোটা দুটো তারে
ঝিনেদার জ্ঞাদনার
ঝুলন
ঝড়
ঝড়ের দিনে
টাকা সিকি আধুলিতে
টিকা
টেরিটি বাজারে তার
ট্রাম্‌-কন্‌ডাক্টার
ঠাকুরদাদার ছুটি
ডাকাতের সাড়া পেয়ে
ডাকো ডাকো ডাকো আমারে
ঢাকিরা ঢাক বাজায় খালে বিলে (পাকুড়তলির মাঠে)
তখন করি নি, নাথ, কোনো আয়োজন
তখন নিশীথরাত্রি; গেলে ঘর হতে
তত্ত্ব ও সৌন্দর্য
তত্ত্বজ্ঞানহীন
তথাপি
তনু
তন্নষ্টং যন্ন দীয়তে
তপোবন
তব কাছে এই মোর শেষ নিবেদন
তব চরণের আশা, ওগো মহারাজ
তব পূজা না আনিলে দণ্ড দিবে তারে
তব প্রেমে ধন্য তুমি করেছ আমারে
তব   সিংহাসনের আসন হতে
তব গানের সুরে হৃদয় মম রাখো হে রাখো ধরে
তবু
তম্বুরা কাঁধে নিয়ে
তর্ক (নারীকে দিবেন বিধি পুরুষের অন্তরে মিলায়ে)
তাঁরি হস্ত হতে নিয়ো তব দুঃখভার
তাঁহারা দেখিয়াছেন– বিশ্ব চরাচর
তাই তোমার আনন্দ আমার পর
তারা ও আঁখি (কাল সন্ধ্যাকালে ধীরে সন্ধ্যার বাতাস)