উপন্যাস (শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়)

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়




বেশি দূরে নয় – ০১
বেশি দূরে নয় – ০২
বেশি দূরে নয় – ০৩
বেশি দূরে নয় – ০৪
বেশি দূরে নয় – ০৫
বেশি দূরে নয় – ০৬
বেশি দূরে নয় – ০৭
বেশি দূরে নয় – ০৮
বেশি দূরে নয় – ০৯
বেশি দূরে নয় – ১০
০০১. বাদামতলায় রামজীবনের পাকা ঘর
০০১. হেমকান্ত চৌধুরী
০০২. এয়ারলাইনস্ অফিসের কাছাকাছি
০০২. টহলদার একটা কালো পুলিশ ভ্যান
০০৩. কিশোরী রঙ্গময়ি
০০৩. নতুন কেনা সুটকেসটা
০০৪. একটা ন্যাকা বৃষ্টি
০০৪. ধ্রুব
০০৫. দোকানটায় ঢুকতে একটু লজ্জা করছে
০০৫. ধনীর বাড়িতে শোক
০০৬. নপাড়ার ছেলেরা
০০৬. নার্সিংহোমে রক্তের অভাব নেই
০০৭. পৃথিবী কি দাড়ি কামায়
০০৭. ভাই হেমকান্ত
০০৮. মেঘলা দিনের কালো আলো
০০৮. হানিমুন
০০৯. আই সি এস ই পরীক্ষায়
০০৯. সন্ধের কুয়াশামাখা অন্ধকার
০১-৫. ঘুমের সময়
০১. কুকুরগুলো খ্যাঁকাচ্ছে
০১. ঘুমচোখে নিজের ঘর থেকে বেরোবার মুখে
০১. জলের ঐশ্বর্য
০১. নরেনবাবু লোকটি
০১. নির্জন এক নদী
০১. পুতুলরাণী হাপিস হয়ে যাওয়াতে
০১. বাপটা খায়
০১. সেইন্ট অ্যান্ড মিলারের চাকরিটা
০১. হারমোনিয়াম সম্পর্কে
০১০. কামিনী-কাঞ্চন থেকে তফাত
০১০. রেমি
০১১. কাল রাতে বামাচরণে আর রামজীবনে
০১১. পিতার বাৎসরিক কাজ
০১২. লিফটবাহিত হয়ে
০১২. সারারাত পুলিশ হোটেল ঘিরে রইল
০১৩. ভাই সচ্চিদানন্দ
০১৩. যেমন ভ্যাতভ্যাতে বর্ষা তেমনি গুমসোনো গরম
০১৪. ভোটে জিতে কৃষ্ণকান্ত মন্ত্রী হয়েছেন
০১৪. মায়ের সঙ্গে ঝুমকির বোঝাপড়ার অভাব
০১৫. ঝিমঝিম করে ভরা দুপুর
০১৫. দুদুটো প্রেমে পড়ে গেল হেমাঙ্গ
০১৬. অচেনা গলা
০১৬. বিষ্ণুপদর পেটটা একটু নেমেছে
০১৭. জানালা দুরকম হয়
০১৭. তরল মন্তব্য
০১৮. ছন্দাকে নিয়ে আসা হল
০১৮. বীণাপাণির বিপদের কথা
০১৯. এনি সার্জারি অন মাই হার্ট
০১৯. নতুন এক আনন্দ
০২. অলকা
০২. কাটুসোনা
০২. খুব সকালবেলা দরজায় ধাক্কা
০২. চাঁপারহাটের দাসশৰ্মাদের বাড়ি
০২. দাওয়াতে দাঁড়িয়েই ঘটিভরা জলে
০২. প্রেম একরকম, পাপ আর একরকম
০২. বেড়ালকে ফাঁসি
০২০. নতুন আফটার শেভ লোশন
০২০. রেমি কিছুতেই বুঝতে পারছিল না
০২১. পুলিন ডাক্তার সব বিদ্যেই জানে
০২১. রাজেন মোক্তারের ছেলে শচীন
০২২. কূট সন্দেহ
০২২. প্লেন চলেছে ভোরের দিকে
০২৩. গভীর রাত্রি পর্যন্ত হেমকান্তর ঘুম হল না
০২৩. বনগাঁয়ের জমাটি অঞ্চলে নয়
০২৪. কাউকে কোনও উপলক্ষে ফুল দেওয়া
০২৪. রেমি মাথা ঠান্ডা রেখে
০২৫. খোঁচাখুঁচি করা হেমাঙ্গর একটা বদ অভ্যাস
০২৫. মুখখানা অমন শুকনো দেখাচ্ছে কেন
০২৬. আচমকা একদিন দুপুরে
০২৭. শচীন অনেকক্ষণ কাজ করল
০২৭. শরীর ছাড়া মানুষের আর কী আছে
০২৮. বিড়ির গন্ধটা নিমাইয়ের সহ্য হচ্ছিল না
০২৮. বেলুন দিয়ে সাজানো একটা জিপগাড়ি
০২৯. ছেলেটাকে ধরেছিল আপা
০২৯. বিশাখা
০৩. আপনি খেলোয়াড় ছিলেন
০৩. পাগলা দাশু
০৩. পেট্রল পাম্পে গাড়িটা দাঁড় করিয়ে
০৩. প্রভাসরঞ্জন
০৩. শিলিগুড়ির হোটেল সিনক্লেয়ার
০৩. সুরেন খাঁড়া আর গগনচাঁদ
০৩. হেদুয়ায় এলে অলক
০৩০. শ্বশুর আর জামাইয়ের সাক্ষাৎকার
০৩১. জলকাদায় বৃষ্টিতে গাঁ-গঞ্জের কাঁচা-পাকা রাস্তায়
০৩১. হেমকান্ত জীবনে অনেক সৌন্দর্য দেখেছেন
০৩২. থানায় যাওয়ার আগে ধ্রুব
০৩২. মোহিনী অনেকদিন ধরে তাকে বলছে
০৩৩. ছিনের মরার কথা ছিল না
০৩৩. পুজো আর আম-কাঁঠালের সময়
০৩৪. ঢেউয়ের সঙ্গে ভাব হয়ে গেল রেমির
০৩৪. প্রিয় ঋতু
০৩৫. চপলার বাবা মস্ত শিকারি
০৩৫. পোড়া মাংসের স্বাদ
০৩৬. বিস্ময়টাকে চট করে লুকিয়ে
০৩৬. ভূতুরে ভয়
০৩৭. কনফারেন্স, সেমিনার এবং বক্তৃতা
০৩৭. চপলা বাড়িতে পা দেওয়ার পর
০৩৮. ঘর-বার করতে করতে
০৩৮. নিমাইচরণ আছো নাকি
০৩৯. এত কলকব্জা কখনও দেখেনি সুবলভাই
০৩৯. কল্পনায় শহরটাকে ঠিকমতো সাজিয়ে গুছিয়ে
০৪. অলকা
০৪. আজকাল বাড়িতে ঝগড়াঝাটি
০৪. উঁকি মেরে
০৪. এই শীতে অন্ধকার বারান্দায়
০৪. একত্রিশের জন্মদিন পার হয়ে যাচ্ছিল
০৪. কাটুসোনা
০৪. পোশাক যতই পরুক
০৪০. অপারেশন থিয়েটারের চোখ-ধাঁধানো আলো
০৪০. গত সাত দিন ধরে হেমাঙ্গ ভাবছে
০৪১. তৰ্পণের দিন
০৪১. বৈশাখ মাসে কোকাবাবুদের একটা মহাল
০৪২. রেমি যে মারা যাচ্ছে
০৪২. হেঁচকির শব্দ
০৪৩. অনাথ ডাক্তারের মেলা টাকা
০৪৩. আজকাল বড্ড ভ্রম হয়ে যাচ্ছে
০৪৪. লিভিং রুমের ঠিক মাঝখানটায়
০৪৪. সেই একটা দিন কেটেছিল
০৪৫. কয়েকদিন যাবৎ অনেক ভাবলেন হেমকান্ত
০৪৫. হেমাঙ্গর কোনও ওয়ারিশন থাকবে না
০৪৬. ভিড়ের ভিতর দাঁড়িয়ে
০৪৬. সন্তৰ্পণে দরজাটি খুলল
০৪৭. প্রফেসর শর্মা
০৪৭. মামুদ সাহেব
০৪৮. দুনিয়াটা চারদিকে হাঁ-হাঁ করা খোলা
০৪৮. মানুষেরা ভীষণ অবুঝ
০৪৯. এক তীব্র, যন্ত্রণাময় অশ্বখুরধ্বনি
০৪৯. বড় মেয়ের বয়স
০৫. অন্ধকার জিমনাশিয়ামে
০৫. গাড়ির শব্দ পেয়েই
০৫. তৃষা বিছানা ছাড়ে শেষ রাতে
০৫. দীর্ঘ ক্লান্তিকর এক ওয়ার্ক-আউট
০৫. পাইস হোটেলের দরজায়
০৫. পাগলা দাশু
০৫. প্রভাসরঞ্জন
০৫০. এত ভয় রেমি জীবনেও পায়নি
০৫০. ভাঙনে নদীর ধারে বাড়িঘর
০৫১. কুঞ্জবনে আর এসো না
০৫১. নিমকহারাম শব্দটা
০৫২. খুব নরম খুব সবুজ ঘাস
০৫২. চিলেকোঠাটা এত ছোটো
০৫৩. একটা পঙক্তি
০৫৩. কাকা ডেকে পাঠিয়েছিলেন
০৫৪. একটু মায়া কি অবশিষ্ট ছিল
০৫৪. স্কুল-টুলেও বক্তৃতা
০৫৫. সারা রাত ঘরের কাছে জলের ঢেউ
০৫৫. স্ত্রী চরিত্র কতদূর রহস্যময়
০৫৬. এক-একটা দিন আসে
০৫৬. হাতে-পায়ে খিল ধরল রেমির
০৫৭. এরকম বৃষ্টির রূপ
০৫৭. চয়ন যখন পড়ায়
০৫৮. ঘটনাটা ঘটল সন্ধেবেলায়
০৫৮. মাথার ঠিক ছিল না রেমির
০৫৯. চপলা খুব ধীরে ধীরে
০৫৯. বাড়ির প্ল্যান পাল্টাতে হল
০৬-১০. বিকেল যখন ঘনিয়ে আসে
০৬. অলকা
০৬. কাটুসোনা
০৬. দুপুরের ফাঁকা রাস্তায়
০৬. পুলিশ তেমন কিছু করেনি
০৬. বনানীর এক অদ্ভুত সুখকর অস্বস্তি
০৬. বীরত্বের কাজ
০৬. মালদা থেকে গভীর রাতে দার্জিলিং মেল
০৬. লোকটা যে মরেছেই
০৬. শুয়ে বসে সময় কাটাচ্ছে বৈশম্পায়ন
০৬০. নদীর ধারে বাস করতে
০৬০. রাজার ফ্ল্যাট
০৬১. পড়াতে পড়াতে সব মনে পড়ে যাচ্ছে
০৬১. বাবা, আমি কাল যাব না
০৬২. একটা নদী কত কী করতে পারে
০৬২. গায়ে নাড়া দিয়ে
০৬৩. ইরফান নামে যে লোকটা
০৬৩. এরা মাটি ভাগ করতে চায়
০৬৪. আজ আর নেই
০৬৪. নিরঞ্জনবাবুর কাছে বসে থাকলে
০৬৫. জ্যোৎস্না রাতে ছাদের রেলিং-এর ধারে
০৬৫. শশিভূষণের মামলা
০৬৬. একটা গুণ্ডার দল
০৬৬. যে সময়টায় রেমির পেটে ছেলেটা এল
০৬৭. আজ শচীনের চেহারার মধ্যে
০৬৭. হেমাঙ্গর দাড়ি ক্ৰমে বেড়ে যাচ্ছে
০৬৮. নিজেকে মুক্ত রাখা কি সোজা কথা
০৬৮. মেয়েটির হাসিটি অদ্ভুত সুন্দর
০৬৯. চারুশীলা যে কেন তাকে এয়ারপোর্টে ধরে এনেছে
০৬৯. শচীন কাশী রওনা হওয়ার আগের দিন
০৭. একজোড়া বিষাক্ত সামুদ্রিক সাপ
০৭. ঠিক দুপুরবেলা গড়িয়াহাটার মোড়
০৭. নানক চৌধুরী
০৭. পাগলা দাশু
০৭. পৌনে সাতটা বাজেনি এখনও
০৭. প্রভাসরঞ্জন
০৭. প্রীতমের ঘুম ভাঙে খুব ভোরবেলায়
০৭০. গাড়ির ব্যাকসিটে বসে ধ্রুব
০৭০. টাকা আসছে
০৭১. অপর্ণার ইদানীংকালের জীবনে
০৭১. বরিশালের জেলে সতীন্দ্রনাথ সেনের অনশন
০৭২. একটি লোকও নার্সিংহোম ছেড়ে যায়নি
০৭২. রশ্মি চলে যাওয়ার দিন
০৭৩. কৃষ্ণকান্ত এক জ্বালাভরা চোখে সূর্যোদয় দেখছিল
০৭৩. শ্যামলীকে শাসিয়ে গেল
০৭৪. ধ্রুবর যে একটা কিছু হয়েছে
০৭৪. যারা টিউশনি করে
০৭৫. এক সাহেব ডাক্তার আনানো হল
০৭৫. পনেরো দিন জ্বরে পড়েছিল বীণা
০৭৬. ধ্রুব রঙ্গময়ির দিকে চেয়ে
০৭৬. পার্কের মধ্যে ঘাপটি মেরে
০৭৭. ডারলিং আৰ্থ বইটা
০৭৭. লোকটা কী বলছে
০৭৮. একটা হত্যাকাণ্ড এবং মৃত্যু
০৭৮. স্ট্রোক জিনিসটা কি
০৭৯. আবার সেই কিশোরী
০৭৯. দাদার সঙ্গে সম্পর্কটা
০৮. অলকা
০৮. কাটুসোনা
০৮. গাড়ি থামল গাড়ি চলে গেল
০৮. ট্যাক্সিতে বসে
০৮. বিয়ের পর যখন অরুণ এ বাড়িতে আসত
০৮. সেকেন্ড ক্লাস ট্রামের জানালার
০৮০. চিঠিটা এল দুপুরে
০৮০. সে আর সে
০৮১. আপার মা আর বাবা
০৮১. প্রদোষের আলো
০৮২. দাড়ি আর গোঁফের কতগুলো অসুবিধের দিক
০৮২. ধ্রুব, বাপ হয়েছিস শুনলাম
০৮৩. বামাচরণকে প্রথমটায় চিনতেই পারেনি বিষ্ণুপদ
০৮৩. সংজ্ঞা যখন ফিরল
০৮৪. প্রশান্ত ধ্রুবকে লক্ষ করছিল
০৮৪. লিফটে একাই ছিল চয়ন
০৮৫. ফেরার পথে ঘোড়ার গাড়ি
০৮৫. বীণা এত অবাক হল
০৮৬. গ্যারেজের ওপর একখানা ঘর
০৮৬. নোটন
০৮৭. আর কী বাকি রাখলেন
০৮৭. বজ্রনির্ঘোষের মতো কণ্ঠস্বর
০৮৮. টাকা জিনিসটার যে কী মহিমা
০৮৮. ধ্রুব আর নোটন
০৮৯. তার ভিজিটিং কার্ড নেই
০৮৯. রামকান্ত রায় খুন
০৯. দীপের ঘুম ভাঙল
০৯. পাগলা দাশু
০৯. প্রভাসরঞ্জন
০৯. বেগম অঝোরে কেঁদেছে
০৯. মোটর-সাইকেল দুর্ঘটনা
০৯. সারা বাড়িতে আজ চন্দনার ভূত
০৯০. বুকের মধ্যে যেন একটা শাঁখ বেজে ওঠে
০৯০. মরবি কেন
০৯১. আপাতত একতলা
০৯১. হেমকান্ত একটু সামলে উঠেছেন
০৯২. একটা মধ্যযুগীয় শাসনতন্ত্র
০৯২. বাথরুমের দরজা খুলে
০৯৩. পুত্রকন্যা শব্দগুলির অর্থ
০৯৩. প্রস্তাবটা দ্বিতীয়বার তুলতে
০৯৪. স্বচ্ছ গোলাপি মশারির মধ্যে
০৯৪. হেমন্তের স্নিগ্ধ বিকেল
০৯৫. ইহা কী হইতে চলিয়াছে
০৯৫. পালপাড়ায় গিয়ে একদিন
০৯৬. কৃষ্ণকান্তকে দেখে জীমূতকান্তি
০৯৬. মণীশের বাক্যহীন চেয়ে-থাকাটা
০৯৭. আজ এই দিনপঞ্জীতে যাহা লিখিতেছি
০৯৭. পৃথিবীর রূপের জগৎ
০৯৮. কৃষ্ণকান্ত নিজের বাইরের ঘরটায় এসে
০৯৮. বিনীতভাবে নমস্কার
০৯৯. একটু ফাঁকা লাগছিল চয়নের
০৯৯. নীল আকাশের প্রতিবিম্বে নীলাভ জল
১-৪. কুঞ্জনাথকে খুন
১-৪. তিথির বয়স চোদ্দো প্লাস
১. ছোঁচা শব্দটা
১. দিগিন বসে আছেন ইজিচেয়ারে
১. ধৃতির রিভলভার নেই
১. পারিজাত
১. পিপুলের জীবনটা
১. বাঁকা নদীতে জল
১. রহস্যময় গোপন শিহরন
১. রাতের খাওয়ার টেবিলে
১. রুকু
১. শালার মিছিল
১. সিঁড়ির তলা থেকে স্কুটার
১. সীতাকে বহুকাল বাদে
১. সে ভালবাসে গাছগুলিকে
১০. অলকা
১০. কাটুসোনা
১০. জায়গাটা গরম
১০. নিজেকে লুকিয়ে রাখার চেষ্টা
১০. রেসের মাঠে
১০০. এত আনন্দ হল বাড়িতে
১০০. ধ্রুব খুবই মনোযোগ দিয়ে
১০১. কত সামান্য হলেই চলে যায়
১০১. যখন বাড়ি ফিরিলাম
১০২. কাকা তাকে ডাকল না
১০২. দরজা খুলে বৃদ্ধা
১০৩. বিশাখার বিবাহ
১০৩. রবিবারের এক সকালে
১০৪. গুজবটা কী করে ছড়াল কে জানে
১০৪. ছোট ফিয়াট গাড়ির মধ্যে
১০৫. কাশী আসিবার পর
১০৫. চারদিকে সুখ
১০৬. বাবা
১০৬. মধ্যপ্রদেশের বান্ধবগড় অরণ্যে
১০৭. মাসে মাসে পাঁচশো করে টাকা
১০৮. চারদিকে কত গাছ
১০৯. বডন স্ট্রিটের বাড়িতে
১১-১৫. পাউরুটি জিনিসটা
১১. এখানে দু’কাঠা চার ছটাক জমি
১১. ঘরে তালা দিয়ে বেরিয়ে পড়ল শ্যাম
১১. পাগলা দাশু
১১. প্রথম থেকেই মিটিং
১১. ভোরে ওঠা অভ্যাস
১১. মালিকের মেয়ে
১১০. বাংলাদেশে যাওয়ার আগে
১১১. শোকের এমন প্রকাশ
১১২. এইভাবেই দান উল্টে যায় পৃথিবীর
১১৩. মণীশের শরীর খারাপ হয়েছিল
১১৪. রাওয়াত নামে এক বন্ধু
১১৫. বিষ্ণুপদর শ্রাদ্ধাদি মিটে যাওয়ার এক মাস পর
১১৬. শীতের শুরুতেই দাদা-বউদি বেড়াতে গেল
১১৭. নিমাইয়ের পাঠানো টাকা
১১৮. একবিংশ শতকে কেমন হবে নর-নারীর সম্পর্ক
১১৯. ক্রাচে ভর দিয়ে
১২. কুয়াশামাখা জ্যোৎস্নায় নদীর ধারে
১২. বিশাল কলেজবাড়ি
১২. হয়তো একদিন পৃথিবীতে
১২০. একাকার হয়ে যাই
১৩. আজকের কাগজে খবরটা আছে
১৩. বদ্রীর ইনফ্লুয়েনজা হয়েছিল
১৩. সত্যুর হাতে-মুখে রক্ত
১৪. চাবিটার কথা
১৪. তালু শুকনো
১৫-২০. শত্রুভাবে ভজনা
১৫. শ্রীনাথ নিজেকে সামলে নিয়ে বলল
১৬. অনেক দুঃখের কথা
১৬. রবিবার দিনটা দীপনাথের নিরঙ্কুশ ছুটি
১৭. সজল এসে প্রণাম করে
১৮. তৃষা দীপনাথকে বসিয়ে রেখে
১৯. তুমি বেলুন ফোলাবে
২. অভিজিৎ
২. অমিয় বেরিয়ে যাওয়ার পর
২. কৃষ্ণকান্ত ঝুঁকে নদী দেখছিল
২. ঘুম কমে যাচ্ছে
২. ঝরঝর করে জল
২. টুপুর ছবি
২. পুন্নিকে দেখতে এলেন
২. পৃথিবীটা বড় ম্লান
২. বাঁশের সাঁকো
২. মেডিকাল কলেজের উলটো দিকে
২. রণেশ ছবি আঁকে
২. সরিৎ
২০. হাসিমুখে, স্নিগ্ধ মনে
২১-২৫. পাপীদের স্বীকারোক্তি
২১. কম্বল গায়ে দিয়ে শুয়ে
২২. রতনপুরে পাঁচখানা নতুন সাইকেল রিকশা
২৩. আমি যদি এই কোম্পানি ছেড়ে দিই
২৪. পরদিন অফিসে এসেই দীপনাথ শুনল
২৫. দীপ একটু থতমত খেয়েছিল
২৬-৩০. চড়াই পাখিটা
২৬. গর্তের মধ্যে পড়ে গেছে দীপনাথ
২৬. মেঘ দেখলে আনন্দ হয়
২৭. বেজি জাতটা কিছুতেই পোষ মানে না
২৮. আড়াল থেকে দেখতে পাচ্ছিল সজল
২৯. শ্রীনাথ বাড়ির ফটক পেরিয়ে
৩. একটা খোকা হয়েছে
৩. এক্ষুনি ঘুমিয়ে পড়ব
৩. টাকার ব্যাপারে
৩. দালানকোঠা
৩. ধৃতি মদের ভক্ত নয়
৩. নার্সিং হোমটার মালিক
৩. পারিজাত
৩. ভটচায আয়োজন দেখে খুব খুশি
৩. মলয়
৩. রণেশের সঙ্গে পিপুলের ঘনিষ্ঠতা
৩. সোজা চলে স্কুটার
৩. হাতে কলমে না করলে
৩০. গাঁয়ের স্কুলের অডিট
৩০. বোসোহেবের মুখে খুব ছেলেমানুষি হাসি
৩১-৩৫. সন্তানের আগমনবার্তা
৩১. হুইলচেয়ারে
৩২. টালিগঞ্জ ফাঁড়িতে নামবার মুখে
৩৩. ট্রেনের কথা একদম খেয়াল থাকে না
৩৪. দৈহিক দিক থেকে পঙ্গু
৩৫. চেম্বারে ঢুকতেই বোস সাহেব
৩৬-৪০. মোনা ফুঁসছিল
৩৬. ওপরে আজকের তারিখ
৩৭. অন্ধকার উঠোন ভরতি জোনাকি
৩৮. রাতের নিস্তব্ধতায় নানা গ্রামীণ শব্দ
৩৯. শ্রীনাথ অবাক হয়ে বলে
৪. অভিজিৎ
৪. আজ রিলিভড
৪. জয় গেল দিল্লি
৪. পাগলটাকে বেধড়ক পিটিয়েছে
৪. পিপুল লজ্জার মরে গেল
৪. বিয়ের দিন
৪. মেঘ করে আসে
৪. লাস্ট ল্যাপ
৪. লোকটা ধরা পড়ল
৪. স্বামীর দোকানের দিকে
৪০. প্রীতম কখনও দুরে কোথাও যায়নি
৪১-৪৫. ন্যাড়ামাথা ব্রাহ্মণ
৪১. কলকাতায় এবার খুব বৃষ্টি হচ্ছে
৪২. কতকাল পরে রেলগাড়ি দেখছে প্রীতম
৪৩. পরদিন ভাইবোনে অফিসে বেরোল
৪৪. বেয়ারাকে কিছু বলতে হয়নি
৪৫. পুরনো গোয়ালঘরটা ফাঁকা পড়ে থাকে
৪৬-৫০. ভারতসুন্দরী মিস ইন্ডিয়া
৪৬. মরা বা জ্যান্ত
৪৭. নিজের ঘরে দু’জনকে বসাল তৃষা
৪৮. এ বাড়িটা অভিশপ্ত কি না
৪৯. ঝোপড়ার দরজায় দীপনাথ
৫-৮. ছাতার শিক ছটকে উল্টে গেছে
৫-৮. দ্বিতীয় খদ্দের এল
৫. চোখের বিহ্বল দৃষ্টি
৫. নাইট শো
৫. পারিজাত
৫. পার্ক স্ট্রিটের রেস্টুরেন্টে
৫. বাকি বকেয়া
৫. ভিজিটিং আওয়ার্স
৫. হেগে মুতে ফেলে
৫০. কথা শুনে একটু গম্ভীর হতে গিয়ে
৫১-৫৫. ভোরের কাছাকাছি
৫১. প্রীতম জিজ্ঞেস করে
৫২. দক্ষিণের খোলা বারান্দায়
৫৩. বিলু কোনওদিনই খুব সুন্দরী ছিল না
৫৪. টেলিফোন রেখে মণিদীপা
৫৫. সাড়ে তিন ভরি আছে
৫৬-৬০. সেদ্ধ ডিম
৫৬. তৃষা তার ঘরের উত্তরের জানালা দিয়ে দেখছিল
৫৭. একদিন বিকেলে দুই বুড়োর দেখা
৫৮. কুঠে সামন্তর বাড়িটা
৫৯. ফেয়ারলি প্লেসে ব্ল্যাকারদের সঙ্গে হাতাহাতি
৬. অভিজিৎ
৬. অসুখে ভুগে উঠল সীতা
৬. এক অফুরান মাঠ
৬. গু বউমা
৬. টুপুর খোঁজ
৬০. সাতসকালে কে যেন
৬১-৬৫. পান্নার পিছনে সোহাগ
৬১. কোনও মহিলা যদি অর্থনৈতিক স্বাধীনতা চায়
৬২. মণিদীপা অনেক পুরুষকে পার হয়ে
৬৩. নিজের টেবিলে এসে অপেক্ষা
৬৪. এই ফ্ল্যাটে ঢুকতে আজ ভারী লজ্জা আর অস্বস্তি
৬৫. শরীরে আবদ্ধ এই জীবন
৬৬-৭০. স্ট্রোক জিনিসটা
৬৬. গীতা পড়তে পড়তে
৬৭. চিত্রার বিয়ে কেমন হল
৬৮. তৃষা যখন তার জন্য চা করতে গেল
৬৯. দীপনাথ কিছুক্ষণ হাঁ করে থেকে
৭. আর্ত চিৎকার
৭. চা-চক্রের রিপোর্টিং
৭. দুপুরবেলা চুপি চুপি
৭. পারিজাত
৭০. অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছিল বিকেলে
৭১-৭৫. তন্ত্রমন্ত্র
৭১. বহুদিন বাদে ছবির কাছে
৭২. প্রীতম নিজে থেকেই মাস দুই আগে
৭৩. এক-একটা সর্বনাশের সময় আসে
৭৪. প্রীতমের বাবা-মা আরও বুড়ো
৭৫. আকাশে অনেক ওপরে
৭৬. অন্ধকারে জল ভেঙে
৭৭. মালটিন্যাশনাল কোম্পানির যত দোষ
৭৮. সানফ্লাওয়ারের শীততাপনিয়ন্ত্রিত বিশাল রিসেপশন
৭৯. শমিতা চিৎকার করেই অজ্ঞান
৮. অভিজিৎ
৮. নিরস্ত্র এবং অসহায় ধৃতি
৮০. ঘুম থেকে উঠে বিলুর হাতে
৮১. পৃথিবীর রং অনেকটাই পালটে গেছে
৮২. কী খাচ্ছে, রান্না কেমন হয়েছে
৮৩. সুখেনের সঙ্গে সন্ধেটা কাটল
৯-১১. রাতে খাওয়ার টেবিলে
৯-১২. মাথাটা পাক মারল
৯. ধৃতি আজ আনমনা
৯. পারিজাত