BDELIBRARY





দূরবীন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়




০০১. হেমকান্ত চৌধুরী
০০২. টহলদার একটা কালো পুলিশ ভ্যান
০০৩. কিশোরী রঙ্গময়ি
০০৪. ধ্রুব
০০৫. ধনীর বাড়িতে শোক
০০৬. নার্সিংহোমে রক্তের অভাব নেই
০০৭. ভাই হেমকান্ত
০০৮. হানিমুন
০০৯. সন্ধের কুয়াশামাখা অন্ধকার
০১০. রেমি
০১১. পিতার বাৎসরিক কাজ
০১২. সারারাত পুলিশ হোটেল ঘিরে রইল
০১৩. ভাই সচ্চিদানন্দ
০১৪. ভোটে জিতে কৃষ্ণকান্ত মন্ত্রী হয়েছেন
০১৫. ঝিমঝিম করে ভরা দুপুর
০১৬. অচেনা গলা
০১৭. তরল মন্তব্য
০১৮. ছন্দাকে নিয়ে আসা হল
০১৯. নতুন এক আনন্দ
০২০. রেমি কিছুতেই বুঝতে পারছিল না
০২১. রাজেন মোক্তারের ছেলে শচীন
০২২. কূট সন্দেহ
০২৩. গভীর রাত্রি পর্যন্ত হেমকান্তর ঘুম হল না
০২৪. রেমি মাথা ঠান্ডা রেখে
০২৫. মুখখানা অমন শুকনো দেখাচ্ছে কেন
০২৬. আচমকা একদিন দুপুরে
০২৭. শচীন অনেকক্ষণ কাজ করল
০২৮. বেলুন দিয়ে সাজানো একটা জিপগাড়ি
০২৯. বিশাখা
০৩০. শ্বশুর আর জামাইয়ের সাক্ষাৎকার
০৩১. হেমকান্ত জীবনে অনেক সৌন্দর্য দেখেছেন
০৩২. থানায় যাওয়ার আগে ধ্রুব
০৩৩. পুজো আর আম-কাঁঠালের সময়
০৩৪. ঢেউয়ের সঙ্গে ভাব হয়ে গেল রেমির
০৩৫. চপলার বাবা মস্ত শিকারি
০৩৬. বিস্ময়টাকে চট করে লুকিয়ে
০৩৭. চপলা বাড়িতে পা দেওয়ার পর
০৩৮. ঘর-বার করতে করতে
০৩৯. এত কলকব্জা কখনও দেখেনি সুবলভাই
০৪০. অপারেশন থিয়েটারের চোখ-ধাঁধানো আলো
০৪১. বৈশাখ মাসে কোকাবাবুদের একটা মহাল
০৪২. রেমি যে মারা যাচ্ছে
০৪৩. অনাথ ডাক্তারের মেলা টাকা
০৪৪. সেই একটা দিন কেটেছিল
০৪৫. কয়েকদিন যাবৎ অনেক ভাবলেন হেমকান্ত
০৪৬. ভিড়ের ভিতর দাঁড়িয়ে
০৪৭. মামুদ সাহেব
০৪৮. মানুষেরা ভীষণ অবুঝ
০৪৯. এক তীব্র, যন্ত্রণাময় অশ্বখুরধ্বনি
০৫০. এত ভয় রেমি জীবনেও পায়নি
০৫১. কুঞ্জবনে আর এসো না
০৫২. খুব নরম খুব সবুজ ঘাস
০৫৩. একটা পঙক্তি
০৫৪. একটু মায়া কি অবশিষ্ট ছিল
০৫৫. স্ত্রী চরিত্র কতদূর রহস্যময়
০৫৬. হাতে-পায়ে খিল ধরল রেমির
০৫৭. এরকম বৃষ্টির রূপ
০৫৮. মাথার ঠিক ছিল না রেমির
০৫৯. চপলা খুব ধীরে ধীরে
০৬০. রাজার ফ্ল্যাট
০৬১. বাবা, আমি কাল যাব না
০৬২. গায়ে নাড়া দিয়ে
০৬৩. ইরফান নামে যে লোকটা
০৬৪. আজ আর নেই
০৬৫. শশিভূষণের মামলা
০৬৬. যে সময়টায় রেমির পেটে ছেলেটা এল
০৬৭. আজ শচীনের চেহারার মধ্যে
০৬৮. মেয়েটির হাসিটি অদ্ভুত সুন্দর
০৬৯. শচীন কাশী রওনা হওয়ার আগের দিন
০৭০. গাড়ির ব্যাকসিটে বসে ধ্রুব
০৭১. বরিশালের জেলে সতীন্দ্রনাথ সেনের অনশন
০৭২. একটি লোকও নার্সিংহোম ছেড়ে যায়নি
০৭৩. কৃষ্ণকান্ত এক জ্বালাভরা চোখে সূর্যোদয় দেখছিল
০৭৪. ধ্রুবর যে একটা কিছু হয়েছে
০৭৫. এক সাহেব ডাক্তার আনানো হল
০৭৬. ধ্রুব রঙ্গময়ির দিকে চেয়ে
০৭৭. লোকটা কী বলছে
০৭৮. একটা হত্যাকাণ্ড এবং মৃত্যু
০৭৯. আবার সেই কিশোরী
০৮০. সে আর সে
০৮১. প্রদোষের আলো
০৮২. ধ্রুব, বাপ হয়েছিস শুনলাম
০৮৩. সংজ্ঞা যখন ফিরল
০৮৪. প্রশান্ত ধ্রুবকে লক্ষ করছিল
০৮৫. ফেরার পথে ঘোড়ার গাড়ি
০৮৬. নোটন
০৮৭. বজ্রনির্ঘোষের মতো কণ্ঠস্বর
০৮৮. ধ্রুব আর নোটন
০৮৯. রামকান্ত রায় খুন
০৯০. মরবি কেন
০৯১. হেমকান্ত একটু সামলে উঠেছেন
০৯২. বাথরুমের দরজা খুলে
০৯৩. প্রস্তাবটা দ্বিতীয়বার তুলতে
০৯৪. স্বচ্ছ গোলাপি মশারির মধ্যে
০৯৫. ইহা কী হইতে চলিয়াছে
০৯৬. কৃষ্ণকান্তকে দেখে জীমূতকান্তি
০৯৭. আজ এই দিনপঞ্জীতে যাহা লিখিতেছি
০৯৮. কৃষ্ণকান্ত নিজের বাইরের ঘরটায় এসে
০৯৯. নীল আকাশের প্রতিবিম্বে নীলাভ জল
১০০. ধ্রুব খুবই মনোযোগ দিয়ে
১০১. যখন বাড়ি ফিরিলাম
১০২. দরজা খুলে বৃদ্ধা
১০৩. বিশাখার বিবাহ
১০৪. গুজবটা কী করে ছড়াল কে জানে
১০৫. কাশী আসিবার পর
১০৬. বাবা