পার্থিব – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

০০১. বাদামতলায় রামজীবনের পাকা ঘর
০০২. এয়ারলাইনস্ অফিসের কাছাকাছি
০০৩. নতুন কেনা সুটকেসটা
০০৪. একটা ন্যাকা বৃষ্টি
০০৫. দোকানটায় ঢুকতে একটু লজ্জা করছে
০০৬. নপাড়ার ছেলেরা
০০৭. পৃথিবী কি দাড়ি কামায়
০০৮. মেঘলা দিনের কালো আলো
০০৯. আই সি এস ই পরীক্ষায়
০১০. কামিনী-কাঞ্চন থেকে তফাত
০১১. কাল রাতে বামাচরণে আর রামজীবনে
০১২. লিফটবাহিত হয়ে
০১৩. যেমন ভ্যাতভ্যাতে বর্ষা তেমনি গুমসোনো গরম
০১৪. মায়ের সঙ্গে ঝুমকির বোঝাপড়ার অভাব
০১৫. দুদুটো প্রেমে পড়ে গেল হেমাঙ্গ
০১৬. বিষ্ণুপদর পেটটা একটু নেমেছে
০১৭. জানালা দুরকম হয়
০১৮. বীণাপাণির বিপদের কথা
০১৯. এনি সার্জারি অন মাই হার্ট
০২০. নতুন আফটার শেভ লোশন
০২১. পুলিন ডাক্তার সব বিদ্যেই জানে
০২২. প্লেন চলেছে ভোরের দিকে
০২৩. বনগাঁয়ের জমাটি অঞ্চলে নয়
০২৪. কাউকে কোনও উপলক্ষে ফুল দেওয়া
০২৫. খোঁচাখুঁচি করা হেমাঙ্গর একটা বদ অভ্যাস
০২৭. শরীর ছাড়া মানুষের আর কী আছে
০২৮. বিড়ির গন্ধটা নিমাইয়ের সহ্য হচ্ছিল না
০২৯. ছেলেটাকে ধরেছিল আপা
০৩১. জলকাদায় বৃষ্টিতে গাঁ-গঞ্জের কাঁচা-পাকা রাস্তায়
০৩২. মোহিনী অনেকদিন ধরে তাকে বলছে
০৩৩. ছিনের মরার কথা ছিল না
০৩৪. প্রিয় ঋতু
০৩৫. পোড়া মাংসের স্বাদ
০৩৬. ভূতুরে ভয়
০৩৭. কনফারেন্স, সেমিনার এবং বক্তৃতা
০৩৮. নিমাইচরণ আছো নাকি
০৩৯. কল্পনায় শহরটাকে ঠিকমতো সাজিয়ে গুছিয়ে
০৪০. গত সাত দিন ধরে হেমাঙ্গ ভাবছে
০৪১. তৰ্পণের দিন
০৪২. হেঁচকির শব্দ
০৪৩. আজকাল বড্ড ভ্রম হয়ে যাচ্ছে
০৪৪. লিভিং রুমের ঠিক মাঝখানটায়
০৪৫. হেমাঙ্গর কোনও ওয়ারিশন থাকবে না
০৪৬. সন্তৰ্পণে দরজাটি খুলল
০৪৭. প্রফেসর শর্মা
০৪৮. দুনিয়াটা চারদিকে হাঁ-হাঁ করা খোলা
০৪৯. বড় মেয়ের বয়স
০৫০. ভাঙনে নদীর ধারে বাড়িঘর
০৫১. নিমকহারাম শব্দটা
০৫২. চিলেকোঠাটা এত ছোটো
০৫৩. কাকা ডেকে পাঠিয়েছিলেন
০৫৪. স্কুল-টুলেও বক্তৃতা
০৫৫. সারা রাত ঘরের কাছে জলের ঢেউ
০৫৬. এক-একটা দিন আসে
০৫৭. চয়ন যখন পড়ায়
০৫৮. ঘটনাটা ঘটল সন্ধেবেলায়
০৫৯. বাড়ির প্ল্যান পাল্টাতে হল
০৬০. নদীর ধারে বাস করতে
০৬১. পড়াতে পড়াতে সব মনে পড়ে যাচ্ছে
০৬২. একটা নদী কত কী করতে পারে
০৬৩. এরা মাটি ভাগ করতে চায়
০৬৪. নিরঞ্জনবাবুর কাছে বসে থাকলে
০৬৫. জ্যোৎস্না রাতে ছাদের রেলিং-এর ধারে
০৬৬. একটা গুণ্ডার দল
০৬৭. হেমাঙ্গর দাড়ি ক্ৰমে বেড়ে যাচ্ছে
০৬৮. নিজেকে মুক্ত রাখা কি সোজা কথা
০৬৯. চারুশীলা যে কেন তাকে এয়ারপোর্টে ধরে এনেছে
০৭০. টাকা আসছে
০৭১. অপর্ণার ইদানীংকালের জীবনে
০৭২. রশ্মি চলে যাওয়ার দিন
০৭৩. শ্যামলীকে শাসিয়ে গেল
০৭৪. যারা টিউশনি করে
০৭৫. পনেরো দিন জ্বরে পড়েছিল বীণা
০৭৬. পার্কের মধ্যে ঘাপটি মেরে
০৭৭. ডারলিং আৰ্থ বইটা
০৭৮. স্ট্রোক জিনিসটা কি
০৭৯. দাদার সঙ্গে সম্পর্কটা
০৮০. চিঠিটা এল দুপুরে
০৮১. আপার মা আর বাবা
০৮২. দাড়ি আর গোঁফের কতগুলো অসুবিধের দিক
০৮৩. বামাচরণকে প্রথমটায় চিনতেই পারেনি বিষ্ণুপদ
০৮৪. লিফটে একাই ছিল চয়ন
০৮৫. বীণা এত অবাক হল
০৮৬. গ্যারেজের ওপর একখানা ঘর
০৮৭. আর কী বাকি রাখলেন
০৮৮. টাকা জিনিসটার যে কী মহিমা
০৮৯. তার ভিজিটিং কার্ড নেই
০৯০. বুকের মধ্যে যেন একটা শাঁখ বেজে ওঠে
০৯১. আপাতত একতলা
০৯২. একটা মধ্যযুগীয় শাসনতন্ত্র
০৯৩. পুত্রকন্যা শব্দগুলির অর্থ
০৯৪. হেমন্তের স্নিগ্ধ বিকেল
০৯৫. পালপাড়ায় গিয়ে একদিন
০৯৬. মণীশের বাক্যহীন চেয়ে-থাকাটা
০৯৭. পৃথিবীর রূপের জগৎ
০৯৮. বিনীতভাবে নমস্কার
০৯৯. একটু ফাঁকা লাগছিল চয়নের
১০০. এত আনন্দ হল বাড়িতে
১০১. কত সামান্য হলেই চলে যায়
১০২. কাকা তাকে ডাকল না
১০৩. রবিবারের এক সকালে
১০৪. ছোট ফিয়াট গাড়ির মধ্যে
১০৫. চারদিকে সুখ
১০৬. মধ্যপ্রদেশের বান্ধবগড় অরণ্যে
১০৭. মাসে মাসে পাঁচশো করে টাকা
১০৮. চারদিকে কত গাছ
১০৯. বডন স্ট্রিটের বাড়িতে
১১০. বাংলাদেশে যাওয়ার আগে
১১১. শোকের এমন প্রকাশ
১১২. এইভাবেই দান উল্টে যায় পৃথিবীর
১১৩. মণীশের শরীর খারাপ হয়েছিল
১১৪. রাওয়াত নামে এক বন্ধু
১১৫. বিষ্ণুপদর শ্রাদ্ধাদি মিটে যাওয়ার এক মাস পর
১১৬. শীতের শুরুতেই দাদা-বউদি বেড়াতে গেল
১১৭. নিমাইয়ের পাঠানো টাকা
১১৮. একবিংশ শতকে কেমন হবে নর-নারীর সম্পর্ক
১১৯. ক্রাচে ভর দিয়ে
১২০. একাকার হয়ে যাই
২৬. মেঘ দেখলে আনন্দ হয়
৩০. গাঁয়ের স্কুলের অডিট

Share