BDELIBRARY





পূর্ব-পশ্চিম – ২য় খণ্ড

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়




০১. পেঁজা তুলোর মতন পাতলা তুষার
০২. সিদ্ধার্থ এসে অতীনকে
০৩. সাদা পাজামা আর তাঁতের পাঞ্জাবি পরা
০৪. কৃষ্ণনগরে বিমানবিহারীদের বাড়ি
০৫. কৃষ্ণনগর থেকে বহরমপুর
০৬. অতীনের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও
০৭. দরজা খোলার জন্য
০৮. আরিচা ঘাটে বিশাল যমুনা নদীর দিকে
০৯. উত্তর ও মধ্য কলকাতার রাস্তাঘাট
১০. পিজি হাসপাতালের গেটের সামনে
১১. হেনা দু’বার ডাকতেই মামুন
১২. সরকারি মতে বসন্ত এসে গেছে
১৩. অতীন প্যান্টে বেল্ট বেঁধে
১৪. দরজায় বেল শুনে
১৫. বড় তেঁতুল গাছটার নিচে
১৬. ছেলের প্যান্ট সেলাই
১৭. জানলার পর্দাটা সরালেই
১৮. কতদিনই বা আগের কথা
১৯. জাহানারা ইমাম খেতে বসেছেন
২০. প্রায় হাজারখানেক নারী-পুরুষ
২১. পেট্রাপোল স্টেশান দিয়ে
২২. গোল্ডার্স গ্রীনে তুতুলের অ্যাপার্টমেন্ট
২৩. ক্রিস্টোফার রোডে বিরাট লম্বা লাইন
২৪. চার্লস নদীর এক পারে
২৫. ল্যাবরেটরিতে কাজ করছে অতীন
২৬. বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে গাড়ি
২৭. শেষ পর্যন্ত অলিকে
২৮. জ্বর কিংবা কোনো শক্ত অসুখ
২৯. খবরের কাগজের জন্য একটা প্রবন্ধ
৩০. পুলিস হারীতকে মারধর করলো না
৩১. আজ ছুটির দিন
৩২. আজ রাতেই অলির প্লেন
৩৩. বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডে
৩৪. দু শো-আড়াই শো জন যুবক
৩৫. তার নাম তোতা মিঞা
৩৬. হাসপাতাল থেকে তুতুল ফিরে এসেছে
৩৭. সকাল থেকেই বৃষ্টির বিরাম নেই
৩৮. প্রথমে মামুনের মনে হলো
৩৯. এক একটা গান হঠাৎ
৪০. ব্রিটিশ মিউজিয়াম ও কয়েকটি আর্ট গ্যালারি
৪১. সারাদিন একটানা বৃষ্টি পড়ছে
৪২. আগরতলা থেকে প্লেনে চাপলো সিরাজুল
৪৩. দেশ থেকে লন্ডনে যাওয়ার সময়
৪৪. বাবার আমল থেকে রয়েছে চাবুকটা
৪৫. আজ কাজের দিন
৪৬. পঁচিশে মার্চের পর টিক্কা খানের নাম
৪৭. ছোট ছোট শহরের বিশ্ববিদ্যালয়
৪৮. প্রতিমার গায়ে রং লাগানো হয়ে গেছে
৪৯. চুরুটটা নিভে গেছে অনেকক্ষণ
৫০. হঠাৎ লণ্ডনের ব্যবসা গুটিয়ে
৫১. দরজাটা সামান্য ফাঁক করে
৫২. দুপুরবেলা মমতাদের খাওয়া-দাওয়া
৫৩. প্রতাপের বাড়ি বেশ দূরে
৫৪. এ বছর এত বৃষ্টি
৫৫. আবিদ হোসেনের ঘরে
৫৬. মেয়েদের মধ্যে সঞ্চয়ের প্রবণতা
৫৭. হলুদ ও কমলা রঙের শাড়ি পরা
৫৮. ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকা
৫৯. একটা নদীর বাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে
৬০. টাঙ্গাইল শহর এখন সম্পূর্ণ শত্রুমুক্ত
৬১. বেইরুটে প্লেন এগারো ঘণ্টা লেট
৬২. সিঁড়ি দিয়ে উঠতে উঠতে
৬৩. লাল রঙের গাড়িটার ওপর
৬৪.১ উপসংহার : বিকেল শেষ হবার মুখে
৬৪.২ নিউ জার্সি টার্ন পাইকের কাছে
৬৪.৩ সেগুন বাগিচার অতবড় বাড়িটা
৬৪.৪ হাজরা পার্কের কাছে
৬৪.৫ তারপর কী যেন
৬৪.৬ হরিদ্বারে যাওয়ার ব্যাপারটা
৬৪.৭ টুং করে একটা শব্দ হতেই
৬৪.৮ হোটেলে চেক ইন করে
৬৫. লেখকের কথা