BDELIBRARY





প্রথম আলো – ২য় পর্ব

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়




০১. জমিদারের বজরা
০২. সকালবেলা থেকেই ভারী মিষ্টি সানাই বাজছে
০৩. কাশিয়াবাগানে জানকীনাথ ঘোষালের বাড়ি
০৪. দুপুরগুলোই সরলার কাছে মনে হয় সবচেয়ে দীর্ঘ
০৫. গ্রিনরুম থেকে বেরিয়ে ধীর পায়ে
০৬. গিরিশচন্দ্র বেকার
০৭. রামবাগানে গঙ্গামণি
০৮. ত্রিপুরা সরকারের চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন শশিভূষণ
০৯. কলম্বাসের আমেরিকা আবিষ্কার
১০. নরেনের রূপান্তর
১১. লয়েড কম্পানি
১২. কটক শহরে ভরতের বাসা-বাড়ি
১৩. অনেকদিন পর দুই বন্ধুতে দেখা
১৪. ভাল খেলিয়াও পরাজিত
১৫. মধ্যরাত পার হয়ে গেছে
১৬. একটি স্পেশাল ট্রেনে মহারাজ বীরচন্দ্র মাণিক্য
১৭. গড়গড়া টানছেন অর্ধেন্দুশেখর
১৮. দুরন্ত ঝঞ্ঝা স্বামী বিবেকানন্দ
১৯. বক্তৃতার চুক্তি থেকে মুক্তি
২০. জমিদারির কাজ তদারকির জন্য শিলাইদহ
২১. মহিলামণির ক্রোড়ে একটি পুত্র সন্তান
২২. বন্ধু ও ভক্ত পরিবৃত হয়ে সুরেন্দ্রনাথ
২৩. শরীর পোড়ানো গ্রীষ্ম
২৪. চা পান করছিল যাদুগোপাল
২৫. বিশ্বনাথ দত্তের মধ্যমপুত্র মহেন্দ্রনাথ
২৬. স্বামী বিবেকানন্দর এই দ্বিতীয়বার ইংল্যান্ডে আগমন
২৭. অর্ধেন্দুশেখর এখন কর্মহীন
২৮. ভিকটোরিয়া ড্রামাটিক ক্লাব
২৯. এক বস্ত্রে, কপর্দকশূন্য অবস্থায়
৩০. থিয়েটারের জগতে অমরেন্দ্রনাথ
৩১. রানি সুমিত্রার সংলাপ
৩২. স্বামী বিবেকানন্দ যখন লন্ডনে
৩৩. মহারাজ বীরচন্দ্র মাণিক্যের মৃত্যুর পর
৩৪. সরলাকে বাড়ি থেকে বেরুবার জন্য
৩৫. লেখার টেবিলে বসে আছে ইন্দিরা
৩৬. বিপদ যখন আসে
৩৭. মোগলসরাই স্টেশনে ট্রেন
৩৮. এলাহাবাদ থেকে উদ্দেশ্যহীনভাবে পদব্রজে
৩৯. এখনও ভোর হতে দেরি আছে
৪০. নয়নমণির উদ্দেশে গানের কলি
৪১. বাল গঙ্গাধর তিলকের মামলা
৪২. নৈনিতাল থেকে ঘোড়ার পিঠে যাত্রা
৪৩. শ্রাবণ মাসে যখন তখন বর্ষা নামে
৪৪. প্রয়োজনে মানুষ কী না করে
৪৫. তিনজন বিদেশিনীকে নিয়ে অমরনাথ শিখরে
৪৬. বাল গঙ্গাধর তিলকের কারাদণ্ড
৪৭. গঙ্গার প্রায় সন্নিকটে বোসপাড়া
৪৮. কয়েকদিন হল শীত পড়েছে
৪৯. সারাদিন ধরে একটা গানের কলি
৫০. ছিলেন শৈব, হয়ে গেলেন শাক্ত
৫১. জানুয়ারি মাসের এক অপরাহ্নে
৫২. মানুষ সবচেয়ে কম দেখে নিজেকে
৫৩. কন্যাদায়গ্রস্ত পিতার ভূমিকা
৫৪. লম্বা রেল গাড়ির বাষ্পীয় ইঞ্জিন
৫৫. বাতাসে স্পষ্ট একটা পরিবর্তনের গন্ধ
৫৬. পাঠ নিতে বসে অরবিন্দ
৫৭. দ্বারিকার পুত্রটির বয়েস দেড় বৎসর
৫৮. জগদীশচন্দ্র পরীক্ষাতেই মেতে আছেন
৫৯. বিশাল পদ্মানদীর এপার ওপার
৬০. প্রতিষ্ঠিত হতে গেলে কিছু মোসাহেব দরকার
৬১. শরৎ নামে একজন শিষ্য
৬২. ভারতবর্ষ থেকে কিছুদিন দূরে থেকে
৬৩. এই মানুষে সেই মানুষ আছে
৬৪. ট্রেন থেকে নেমে গরুর গাড়িতে
৬৫. সবসময় টাকার চিন্তা
৬৬. নয়নমণি এখন সারা সকাল
৬৭. শোকের সময়ও পেলেন না নিবেদিতা
৬৮. সার্কুলার রোডের বাড়িটি
৬৯. সিংহল, বর্মা সমেত এই যে ভারতবর্ষ
৭০. থিয়েটার দেখতে এসেছেন মহেন্দ্রলাল সরকার
৭১. সার্কুলার রোডের আখড়া
৭২. প্রথম পঙক্তিটি আসে আকাশ থেকে
৭৩. স্বামী ও স্ত্রী দুজনেরই খুব বাসনা ছিল
৭৪. জানলা দিয়ে ভোরের আলো
৭৫. অস্থায়ী মন্দির বানিয়েছেন অরবিন্দ
৭৬. বউবাজারের বাড়ি থেকে থিয়েটারে
৭৭. কর্নওয়ালিশ স্ট্রিটে ব্রাহ্মসমাজ
৭৮. মধ্য কলকাতায় ব্যারিস্টার আবদুল রসুল
৭৯. স্টিমার ছাড়ল খুলনা থেকে বরিশালের দিকে
৮০. সাপ্তাহিক ‘যুগান্তর’ পত্রিকা
৮১. যাত্রীবাহী স্টিমারটিতে প্রচণ্ড ভিড়
৮২. টাঙ্গা ছাড়ল সাড়ে দশটায়
৮৩. ব্রহ্মপুত্র মহাভাগে শান্তনু কুলনন্দন
৮৪. নাটক সদ্য শেষ হয়েছে
৮৫. কবিরাজি, অ্যালোপ্যাথি, হোমিওপ্যাথি
৮৬. কবি যদি হতেন নিছক কল্পনা-বিলাসী
৮৭. সন্ধের সময় একখানি বই
৮৮. লেখকের কথা