BDELIBRARY





সুনীলের কবিতা (কাব্যগ্রন্থ)

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়




AT APOLLINAIRES GRAVE (আপলিনেয়ারের সমাধিতে ॥ অ্যালেন গীন্‌স্‌বার্গ)
MESCALINE ( মেস্কালীন ॥ অ্যালেন গীন্‌স্‌বার্গ)

অ থেকে চন্দ্রবিন্দু পর্যন্ত
অ-প্রেম
অকতাভিও পাজ-এর কবিতা
অকৃতজ্ঞ
অগ্নিকাণ্ড
অচেনা
অচেনা দেবতা
অণু-জীবনী
অতীত কিশোরী
অতৃপ্তি
অদৃশ্য কুসুম
অদৃশ্য প্রতিদ্বন্দ্বী
অধরা
অধৈর্য
অনন্ত মুহূর্ত
অনর্থক নয়
অনির্দিষ্ট নায়িকা
অনুভব
অনেক দূরে
অনেক বসন্ত খেলা
অন্তত একবার এ-জীবনে
অন্ধ, গলা-ভাঙা, অভিমানী
অন্ধকারে নদী
অন্য কবি
অন্য কেউ দেবে
অন্য গল্প
অন্য জীবন
অন্য দেশ
অন্য দেশের কবিতা: বিংশ শতাব্দী
অন্য ভাষায় কথা বলে
অন্য ভাষ্য
অন্য ভ্ৰমণ
অন্য লোক
অন্যপ্ৰাণ
অন্যরকম
অপমান এবং নীরাকে উত্তর
অপরাধ
অপরাহ্নে
অপু
অপেক্ষা
অবিশ্বাস
অবেলায়
অবেলায় প্রেম
অভিমানিনী
অভিশাপ
অভিশাপ
অভিসার
অমলের স্ত্রীর জন্য
অমৃত শিশুরা
অরণ্য গভীরে
অরফিউস
অরূপ রাজ্য
অর্জুনের সংশয়
অর্ধনারীশ্বর
অর্ধরতি
অলীক জন্মকাহিনী
অলীক দেখা
অলীক বাদুড়
অলীক মানুষের সন্তান
অসমাপ্ত
অসমাপ্ত কবিতার ওপরে
অসীমের করতলে
অসুখের ছড়া
আ চৈ, আ চৈ চৈ, চৈ চৈ চৈ
আকাশ দেখার অধিকার
আগমনী কান্না
আগামী পৃথিবীর জন্য
আগুন দেখেছি শুধু
আঙুলের রক্ত
আচমকা চোখে জল
আছে ও নেই
আজ সকালবেলা
আজ সারাদিন
আজব নগর
আটাশ বছরে
আত্মকাহিনী
আত্মজীবনীর খসড়া
আত্মদর্শন
আত্মপরিচয়
আত্মা
আথেন্‌‌স থেকে কায়রো
আবছায়াময় কেল্লার মাঠে
আবর্তন
আমরা এ কোন্ ভারতবর্ষে
আমরা শুনতে পাই না
আমাকে জড়িয়ে
আমাকে ধরো ধরো
আমাকে যেতে হবে
আমাদের কৈশোরের
আমাদের সক্রেটিস
আমার আমি
আমার কৈশোরে
আমার কৈশোরের মা
আমার কয়েকটি নিজস্ব শব্দ
আমার খানিকটা দেরি হয়ে যায়
আমার খেলা
আমার গোপন
আমার ছায়া
আমার জামায় ছুঁয়ে রয়েছে
আমার নয়
আমার প্রিয় জামা
আমার বাংলা
আমার বয়েস বাড়ছে
আমার সব আপনজন
আমায় ডাকছে
আমায় সে চিনেছিল? বলো, বলো
আমি ও কলকাতা
আমি কিরকম ভাবে বেঁচে আছি
আমি নয়
আমি যদি
আমিও ছিলাম
আর এক রকম জীবন
আর কিছু না
আর যুদ্ধ নয়
আরও গভীরে
আরও নিচে
আর্কেডিয়া
আলাদা আয়না
আলাদা মানুষ
আশ্চর্য নদী
আসলে একটিও
আড়ালে, আড়ালে
আয়নার মানুষ
আয়ু
ইচ্ছে
ইচ্ছে হয়
ইতালির কবিতা: গোধূলি ও ভবিষ্যৎ
ইন্দিরা গান্ধীর প্রতি
উত্তর নেই
উত্তরকালের জন্য
উত্তরাধিকার
উদ্যত ছুরি
উনিশ বড় সাংঘাতিক উনিশ
উনিশশো একাত্তর
উপকথার জন্ম
উপত্যকার পাশে
উপমা
উপমা ও উপমেয়
উপলব্ধি
উল্টোপাল্টা
উল্টোপাল্টা
উৎপাত উপলক্ষে গদ্য রচনা
উৎসব শেষে
উৎসর্গ
ঋণ থাকে
এ কার উদ্যান?
এ কোন ঘাটে
এ জন্মের উপহার
এ পৃথিবী জানে
এ শহরে আজ
এই অনিত্যে এমন মায়া
এই আমাদের প্রেম
এই জীবন
এই জীবন
এই তো সময়
এই দৃশ্য
এই দৃশ্যে
এই যে একটা নড়বড়ে সাঁকো
এই রাত শেষ হতে
এই সব দেখে শুনে
এই সময়
এই স্বপ্নের ঘোর
এই হাত ছুঁয়েছিল
এইভাবেই প্রতিদিন
এক এক দিন
এক একটা স্বপ্ন
এক একদিন
এক একদিন উদাসীন
এক ঘুমের পর
এক জন্মের অভিমান
এক জন্মের সমস্ত চলে যাওয়ার মধ্যে
এক জীবন
এক জীবনে
এক জীবনের মর্ম
এক ঝলক
এক পলক
এক পলক অতীত
এক বনমানুষ
এক বিরহী ও অন্ধকারের গান
এক বিশ্বব্যাপী একাকিত্বের মধ্যে
এক মুঠো ভবিষ্যৎ
এক সন্ধে থেকে মধ্যরাত্রি
এক সন্ধেবেলা আমি
এক সন্ধ্যায় দুই কবি
একই স্বপ্ন দু’জনে দেখেছি
একজন মানুষের
একজন মানুষের গল্প
একটা উত্তর দাও
একটা গাছতলায় দাঁড়িয়ে
একটা চিঠি
একটা দুটো ইচ্ছে
একটা মাত্র জীবন
একটা মোটে ছেঁড়া কাঁথা
একটাই তো কবিতা
একটি অনুভব
একটি ঐতিহাসিক চিত্র
একটি কথা
একটি কবিতা লেখা
একটি গানের খসড়া
একটি গ্রাম্য দৃশ্য
একটি পাতা খসা
একটি প্রার্থনা-সংগীত
একটি বিন্দু হীরক দ্যুতি
একটি শীতের দৃশ্য
একটি স্তব্ধতা চেয়েছিল…
একটু দাঁড়াও
একদিন…
একবার বুক খালি করে বলো
একবার হাসপাতালে যাও
একবারই জীবনে
একমাত্র উপমাহীন
একমাত্র সাবলীল
একশো হাজার ঢেউ
একা
একার চেয়েও একা
এখন
এখন
এখন আমি
এখন একবার
এখনো সময় আছে
এখানে কেউ নেই
এত ঋণ, এত ঋণ
এত চেনা
এত প্রশ্ন, এত প্রশ্ন
এত সহজেই
এত সহজেই
এবার কবিতা লিখে
এবার বসন্তে
এবারের শীতে
এমন মানুষ রোজই দেখি
এলাটিং বেলাটিং
এলেম নতুন দেশে
এসো চোখে চোখে
এসো, আমরা
ঐ তো আমার
ওগো নারীবাদী তীব্র লেখনী
ওজন-পাল্লা
ওরা
ওরা
কই, কেউ তো ছিল না
কঙ্কাল ও শাদা বাড়ি
কঙ্কালের কপালে চন্দন
কঠিন মিল
কত দূরে?
কত না সহজ বলে
কতদূরে
কথা
কথা আছে
কথা ছিল
কথা ছিল
কথা ছিল না
কথা দেওয়া আছে
কবি
কবি
কবিতা গদ্য
কবিতা মুর্তিমতী
কবিতা লেখার চেয়ে
কবিতা হয় না
কবিতার মধ্যে
কবির উপহার
কবির দুঃখ
কবির বাড়ি
কবির মিনতি
কবির মৃত্যু : লোরকা স্মরণে
কবে যে আমি বড়ো হব
কলকাতা ১৯৬৬
কলম
কলম অসহায়
কল্পান্ত
কল্পান্তের আগে
কল্যাণেশ্বরী বাংলোয়
কাঁচপোকার চোখের আয়নায়
কাঁটা
কাকে যে বলি
কাছাকাছি মানুষের
কাছাকাছি মানুষের
কাটামুণ্ডের দিবাস্বপ্ন
কানা শালিকের গান
কাব্যজিজ্ঞাসা
কাল রাতের বেলায়
কালো অক্ষরে
কালো ও সাদা
কায়দাটা শিখে নেবে?
কিছু পাগলামি
কিছু পাপ ছিল
কিছুক্ষণ
কিশোর ও সন্ন্যাসিনী
কুমারী মেয়েরা, কবিতা পড়ো না
কুসুমের গল্প
কুয়াশার মায়াপাশ
কৃতঘ্ন শব্দের রাশি
কৃত্তিবাস
কে কাকে টানছে
কে তুমি
কে তুমি? কে তুমি?
কে দেয় পরমায়ু বিসর্জন?
কে লিখবে?
কে?
কেঁদুলির যাত্রী
কেউ আমায় চিনতে পারে না
কেউ কথা রাখেনি
কেউ কেউ ক্ষমাপ্রার্থী
কেউ নাম ধরে ডাকবে?
কেউ শুধালো না
কৈশোরের ঘরবাড়ি
কোথায় আমার দেশ
কোথায় গেল, কোথায়
কোন অসমাপ্ত অভিযান
কোনটা আসলে সত্যি?
কোলাজ
কোহিমার যুদ্ধ
কৌতুক
ক্রমশ পৃথিবী
ক্লান্ত সৈনিক পেছনে তাকিয়ে – ৎসেমা চা
ক্লান্তির পর
ক্লাস সেভেনের বয়েস ছুটছে
ক্ষণিকা
কয়েক মুহুর্তে
খণ্ড ইতিহাস
খণ্ডকাব্য
খণ্ডকাব্য
খাওয়ার পরে ঘুম
খাদ্যাখাদ্য
খিদে
খিদে-তেষ্টা
খেলা
খেলাচ্ছলে
খেলাচ্ছলে খেলা তো নয়
খেলার নাম
খেয়াঘাটে
খোকার ভাবনা
খোকার ভাবনা
গদ্যছন্দে মনোবেদনা
গভীর রাতের ম্যাজিক
গল্প
গহন অরণ্যে
গাঙে ভেসে যায় সোনার নৌকো
গাছের নিচে
গুহাবাসী
গুহাবাসী
গোল্লাছুট
গ্রীষ্মের জয়
ঘন্টায় ঘন্টায়
ঘর
ঘরভর্তি রঙিন মানুষ
ঘরে-বাইরে
ঘুম
ঘুম
ঘুমের ছড়া
ঘুরে বেড়াই
ঘূর্ণি
ঘোরায় কেন একটি বিন্দু
চক্ষে গোলকধাঁধা
চণ্ডালডাঙা
চতুরের ভূমিকা
চতুর্দশপদী
চন্দনকাঠের বোতাম
চরিত্র বিচার
চরিত্রের অভিধান
চরিত্রের অভিধান
চলে যাবো?
চলো যাই
চাঁদমালা
চাবি
চাসনালা
চায়ের দোকানে
চায়ের দোকানে
চিঠি
চিঠির উত্তর
চিনতে পারোনি?
চিরহরিৎ বৃক্ষ
চুনী-পান্না
চুপ করে আছি তাই
চূর্ণ কবিতা
চে গুয়েভারার প্রতি
চেনা হলো না
চেনার মুহূর্ত
চেনার মুহূর্ত
চেয়ার
চোখ এবং হাত, নাক অদৃশ্য
চোখ ঢেকে
চোখ ঢেকে
চোখ নিয়ে চলে গেছে
চোখ বাঁধা
চোখ বিষয়ে
চোখের এক পলক
চড়াই পাখিরা কোথায় গেল
ছন্দ-মিলের বন্দনা
ছবি
ছবি খেলা
ছবির মানুষ
ছায়া
ছায়ার জন্য
ছায়ার জন্য
ছিল না কৈশোর
ছুঁয়ে দেখা হবে
ছেলে মেয়েদের গল্প
ছেলেটা
ছোট আর বড়
ছড়রা
জনমদুখিনী
জন্ম হয় না, মৃত্যু হয় না
জন্মদাগ
জন্মদিনের ভাবনা
জন্মস্থান
জন্মান্ধের গান
জল বাড়ছে
জল যেন লেলিহান আগুন
জলকে ভয় কি, জল তো শুধুই জল
জলের কিনারে
জলের কিনারে
জলের দর্পণে
জলের মধ্যে মিশে আছে
জলের সামনে
জাগরণ হেমবর্ণ
জাদু বাস্তবতা
জানতে ইচ্ছে করে
জানলার কাছে দাঁড়িয়ে স্বীকারোক্তি
জার্মান কবিতা: দৃষ্টিবদল
জীবন ও জীবনের মর্ম
জীবন মাত্র একবার
জীবন-স্মৃতি
জীবনের আত্মজীবনী
জুয়া
জেগে আছ?
জেদী মানুষ
জেনে গেছি
জ্বর
জ্বর অতি চমৎকার, শুয়ে থাকো, নীরা
জ্বলতে থাকে আগুন
জ্বলন্ত জিরাফ
জ্যোৎস্না, রাত একটা পঁয়তিরিশে এক নারী
জয় একদিন…
জয়জয়ন্তী
জয়দ্রথ ও দ্রৌপদী
জয়ী নই, পরাজিত নই
ঝর্ণা-কে
ঝর্ণার পাশে
ঝড়
ঝড়
ঝড় বৃষ্টির এমন হুল্লোড়
টান মারে দোলাচল
টেবিলগুলো জায়গা বদলাচ্ছে
ঠান্ডা কবরে – কার্ল স্যান্ডবার্গ
ঠিকানা খুঁজতে গিয়ে
ডাক শোনা যাবে
ডাকঘরের অমল
ডাকপুরুষের দর্পণ
ডাকবাংলোতে
ডানা বদল
ডানা মেলা গল্প
তবু আত্মজীবনীর পৃষ্ঠা
তবু এই গৃহহারা
তবু একটা গভীর অরণ্য
তবু তোর নামে
তবুও আনন্দে আছি
তমসার তীরে নগ্ন শরীরে
তস্য গলি
তাকে ঐ দিনটি দাও
তামসিক
তার আগে, তার আগে
তিন ঘণ্টা বিচ্ছেদ
তিনজন তরুণ কবি—একটি গ্রোটেস্ক্‌‌
তিনজন মানুষ
তিনটি অনুভব
তিনটি অশ্ব
তিনটি প্রশ্ন
তিনটি প্রশ্ন
তিনটি প্রশ্ন
তিনটে কোকিল
তিনি এবং আমি
তিরতিরে স্রোত
তুচ্ছ ছন্দ মিলে
তুমি
তুমি
তুমি
তুমি আমি
তুমি জেনেছিলে
তুমি যেই এসে দাঁড়ালে
তুমি যেখানেই যাও
তুমি শব্দ ভেঙেছিলে
তুম্বুনিতে সেই রাত্রি
তোমাকে ছড়িয়ে
তোমার কাছেই
তোমার খুশির জন্য
তোমার ঘুমের পাশে
তোমার জয়জয়কার
তোমার সঙ্গে দেখা হলে
তোমার হাত
থমকে দাঁড়াবার অধিকার
থেমে থাকা যাত্রী
দম্পতি – কার্ল স্যান্ডবার্গ
দরজাটা বন্ধ হল
দরজার আড়ালে
দরজার কাছে এসে
দরজার পাশে
দর্পণের মধ্যে
দাঁতের ব্যথায় ভুগছেন একজন দার্শনিক
দাঁড়াও! কেন?
দাঁড়িয়ে রয়েছ একা, ঠিক একা নও
দাঁড়িয়ে রয়েছ তুমি
দাঁড়িয়ে রয়েছ তুমি
দাও সামান্য
দাও!
দিগন্ত কি কিছু কাছে
দিগন্ত কি কিছু কাছে
দিনরাতের মানুষ
দিনে ও রাত্রে
দিব্যি আছি
দীর্ঘ অন্ধকার
দীর্ঘ কবিতাটির খসড়া
দু’জনের কাছে ঋণ
দুঃখ
দুঃখ
দুঃখ ও জানে না
দুঃখের গল্প
দুই কবি: একটি কাল্পনিক সাক্ষাৎকার
দুই বন্ধু
দুই বোন
দুই হৃদয়
দুচারটে পলাতক
দুটি অভিশাপ
দুটি আহ্বান
দুটি গাছ
দুটি নাম
দুটি মাত্র অক্ষর
দুটি মুখ 
দুদিক জ্বালানো মোম
দুপুর
দুপুর থেকে রাত্রি
দুপুরে রোদ্দুরে
দুপুরের বর্ণ
দুর্বোধ্য
দুর্বোধ্য
দু’ পাশে
দু’-একবারই মাত্র
দূর থেকে দেখা
দূর যাত্রার মাঝপথে
দূরে কেন, পাশাপাশি
দূরের বাড়ি
দেওয়া-নেওয়া
দেখা
দেখা
দেখা
দেখা
দেখা না দেখা
দেখা হবে
দেখা হবে
দেখা হবে
দেখা হলো কি দেখা হলো না
দেখা হলো না
দেখা হলো ভালোবাসা, বেদনায়
দেখা হয়নি
দেখি মৃত্যু
দেখি মৃত্যু
দেখিনি বহু দিন
দেরি
দেরি
দেরি করা যাবে না
দেশ-কাল-মানুষ
দেহতত্ত্ব
দেয়ালে নোনা দাগ
দোকানদারের নাতনী
দ্বন্দ্ব-যুদ্ধ
দ্বারভাঙা জেলার রমণী
দ্বিখণ্ডিত
দ্বিধা
দ্বিধা
দ্বীপ
ধলভূমগড়ে আবার
ধাঁধা
ধাত্রী
ধান
ধ্যান ভঙ্গ
ধ্যানী
নক্ষত্র
নতুন নতুন নরক
নতুন মানুষদের গল্প
নতুন লেখা
নদী জানে
নদীমাতৃক
নদীর ওপারে
নদীর কিনারে কালের রাখাল
নদীর কোন্ পারে তুমি, নীরা
নদীর ধারে
নদীর ধারে একা
নদীর ধারে নির্জন গাছতলায়
নদীর পাশে আমি
নন্দনকাননে দ্রৌপদী
নবান্নতে ফিরে গেছে কাক
নশ্বর
না লেখা কবিতা
না-পাঠানো চিঠি
নাচ-খেলা
নাভি কাব্য
নাম নেই
নাম নেই